পোস্টগুলি

জুন, ২০২৫ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

আজ আশুলিয়ায় ঢাকা জেলা ছাত্রদলের উদ্যোগে এইচএসসি ২০২৫ সালের শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

ছবি
আজ ২৩শে জুন (সোমবার) :এইচএসসি ২০২৫ সালের পরীক্ষার্থীদের মাঝে  আশুলিয়ার প্রাণপুরুষ ঢাকা - ১৯ এর আগামীর কান্ডারী ঢাকা জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক জনাব মোহাম্মদ আইয়ুব খান ভাইয়ের পক্ষ থেকে ঢাকা জেলা ছাত্রদল শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা জেলা ছাত্রদলের  সাজ্জাদ হোসেন আদর (সাবেক যুগ্ম আহবায়ক ও দায়িত্বপ্রাপ্ত দপ্তর ) হামিদুর রহমান সাদ্দাম ( সাবেক যুগ্ম আহবায়ক ) সুমন গাজী (সাবেক সদস্য ঢাকা জেলা ছাত্রদল) সাইফুল ইসলাম সুমন (সাবেক সদস্য ঢাকা জেলা ছাত্রদল) সম্রাট হোসেন রায়হান (আশুলিয়া থানা ছাত্রদল) মিনহাজ (আশুলিয়া থানা ছাত্রদল) রাফিক (আশুলিয়া থানা ছাত্রদল) সুজন আহমেদ (আশুলিয়া থানা ছাত্রদল)

তারেক রহমানের ৩১ দফার কোন বিকল্প নেই – মোহাম্মদ আইয়ুব খান

ছবি
  বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়ন ছাড়া দেশের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও উন্নয়ন সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আইয়ুব খান। এছাড়াও তিনি দ্রুত সংস্কার শেষে আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণার দাবী জানান। মোহাম্মদ আইয়ুব খান আজ গণমাধ্যম কর্মীদের সাথে মতবিনিময় কালে এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, বর্তমানে দেশের এই ক্লান্তি লগ্নে আগামী রাষ্ট্রনায়ক জনাব তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপি জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে সরকার গঠন করবে ইনশাল্লাহ। সেজন্য বিএনপির সকল  নেতাকর্মীদের ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে দলের জন্য কাজ করতে এবং জনাব তারেক রহমানের ৩১ দফা সম্পর্কে সাধারণ জনগণকে অবগত করার আহ্বান জানান। এ সময় ঢাকা জেলা যুবদলের বিভিন্ন নেতৃবৃন্দ ও বিভিন্ন গণমাধ্যম কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। 

মোহাম্মদ আইয়ুব খান ঢাকা-১৯ (সাভার-আশুলিয়া)

আগামী সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নের প্রার্থীদের তালিকা এখন তারেক রহমানের টেবিলে। মনোনয়নের ক্ষেত্রে ২০০১, ২০০৮ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে অংশ নেওয়া প্রার্থীদের বর্তমান অবস্থানও পর্যালোচনা করা হবে।  যাকে মনোনয়ন দিলে সাধারণ ভোটাররা খুশি হবে, এমন প্রার্থীর হাতেই নির্বাচনি টিকিট দেবে বিএনপি। তবে এক্ষেত্রে মৌলিক নীতি অনুসরণ করা হবে। এজন্য প্রার্থী মনোনয়ন দেওয়ার ক্ষেত্রে নীতি হিসাবে তিনটি যোগ্যতাকে অন্যতম মানদণ্ড হিসাবে সেট করা হয়েছে।  এগুলো হলো  ১.গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের লড়াই-সংগ্রামে দেশ ও দলের যে প্রার্থী সবচেয়ে বেশি ত্যাগ স্বীকার করেছেন ২.যিনি সততার পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ও এলাকার জনগণের কাছে একজন ভালো মানুষ হিসাবে সুপরিচিত।  ৩.ভোটের রাজনীতিতে যিনি তার নির্বাচনি এলাকায় বেশি জনপ্রিয়। এই ক্ষেত্রে তরুণ প্রার্থীদের সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য দেয়া হবে।